পৃথিবীর চারপাশে রহস্যময় মহাকাশযান আবির্ভূত হওয়ার পর একজন ভাষাতত্ত্ববিদ এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য সামরিক বাহিনীর সাথে কাজ করা শুরু করে
খুঁটিনাটি-
পরিচালক - ডেনিশ ভিলেনিউভ
প্রযোজক - শন লেভি, ডন লিভাইন
গল্প - টেড চিয়াং
চিত্রনাট্য - এরিক হেইসারার
ধরণ - সাইন্স ফিকশন, মিস্টেরি
অভিনয়ে - এমি এডামস, জেরেমি রেনার, ফরেস্ট হোয়াইটেকার
মিউজিক - জোহান জোহানসন
সিনেমাটোগ্রাফি - ব্রেডফোর্ড ইয়াং
সম্পাদনা - জো ওয়াকার
প্রোডাকশন কোম্পানি - ফিল্মন্যাশন এন্টারটেইনমেন্ট, লাভা বিয়ার ফিল্মস
পরিবেশনায় - প্যারামাউন্ট পিকচার্স
মুক্তি - ১১ নভেম্বর, ২০১৬
রানিং টাইম - ১১৬ মিনিট
দেশ - যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা - ইংরেজি
বাজেট - $৪৭ মিলিয়ন
বক্স অফিস - $২০৩ মিলিয়ন
ভাল দিক -
পরিচালক ডেনিশ গল্প 'স্টোরি অফ ইউর লাইফ' এর উপস্থাপন মুভিতে খুব ভাল ভাবেই করতে পেরেছেন। এলিয়েন নিয়ে সচরাচর সব মুভির ভিড়ে এই গল্পটি আপনার কাছে ফ্রেশ মনে হবে। তাছাড়া প্রধান চরিত্রে এডামসের অভিনয় খুব ভাল ছিল .
খারাপ দিক -
আমার চোখে অন্তত পড়েনি.
কাহিনী সারসংক্ষেপ -
এলিয়েনরা পৃথিবীর ভিন্ন ভিন্ন ১২ টি জায়গায় অবতরণ করেছে। ভাষাতত্ত্ববিদ লুইস ব্যাংকস তন্মধ্যে মন্টানা নামক একটি স্থানে আমেরিকান আর্মি ফোর্সের সাথে যোগদান করে। তার কাজ থাকে এলিয়েনদের ভাষা শিখার চেষ্টা করা এবং তাদের সাথে যোগাযোগ করতে সক্ষম হওয়া। তাদের মধ্য থেকে ২ জন এলিয়েনের সাথে নিয়মিত সাক্ষাতের মাধ্যমে লুইস এলিয়েন ভাষার প্রমাণ সঙ্কলন করতে থাকে যেগুলো হচ্ছে কিছু নির্দিষ্ট প্রতীক ধরনের। কিন্তু এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করার সব চেষ্টা যখন ব্যার্থ হয়, তখন একটি সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উঠে যে মানবজাতির কাছে কি যথেষ্ট শক্তি আছে এলিয়েনদের ভাষা বুঝার? অন্য দেশগুলো এলিয়েনদের অবতরণকে নতুন হুমকি হিসেবে ভাবতে শুরু করে। এটি সময়ের সাথে প্রতিযোগিতা হয়ে দাঁড়ায় যেহেতু এলিয়েনদের সাথে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ যেকোনো মুহূর্তে শুরু হতে পারে। তারা কি আমাদের শত্রু না বন্ধু? জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে মাস্টারপিস এই মুভিটি...