বর্তমান সময়ে মোবাইল ব্যবহারকারীদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ব্যাটারি চার্জ দেয়া। হোক সেটা যেকোনো ধরণের মোবাইল।
আর এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য বিজ্ঞানীরা নানা ধরণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সময়ের বিজ্ঞানীরা এমন এক ধরণের ব্যাটারি আবিষ্কার করার চেষ্টা করতেছে যা একবার চার্জ দিলে ৪০০ বছর আর কোন প্রকার চার্জ দিতে হবে না। কথাটা শুনতে অবাস্তব মনে হলেও বিজ্ঞানীরা এটাকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
বর্তমান বিশ্বের বিজ্ঞানীরা অনেক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এমন এক ধরণের ব্যাটারি আবিষ্কার করার জন্য যার চার্জ ঠিকে থাকবে অনেক দিন ধরে। দেখা গেছে চুলের চেয়ে এক হাজার গুণ সুক্ষ ধরণের সোনার তারের মাধ্যমে ভবিষ্যতে এমন ব্যাটারি বানানো সম্বভ। তবে এটার প্রধান সমস্যা নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ দিলে এই তারগুলো ভেঙে যায়। তারের ভাঙন ঠেকাতে এইসব তারকে ইলেক্ট্রোলাইট জেল দিয়ে জোড়ে দিয়েছেন কালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তারা বলেছেন ৩ মাস ধরে ২ লাখ বার চার্জ করার পরও সামান্যতম কার্যক্ষমতা কমেনি এতোটুকু। অথচ বর্তমানের ল্যাপটপগুলোতে ৩০০ বা চার্জ দিলে এদের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা লোপ পেতে থাকে।
এই ব্যাটারি বর্তমানে বাজারে না আসলেও আছে বিকল্প ব্যাটারি। বর্তমানে বাজারে আছে গ্রাফিন ব্যাটারি। এটি গাড়িতে ব্যবহার করে একবার চার্জ দিয়ে চালানো যাবে ৫০০ মাইল।
ইসরায়েলের একটি কোম্পানি ন্যানো প্রযুক্তির মাধ্যমে রাসায়নিক পদার্থ পেপটাইড ব্যবহার করে তৈরি করেছে ফ্ল্যাশ ব্যাটারি, যা মাত্র ৬০ সেকেন্ডে চার্জ হয়। এই ব্যাটারি গাড়িতে ব্যবহার করার চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে যা ৫ মিনিটে চার্জ দিয়ে যাওয়া যাবে ৩০০ মাইল।
জাপানি একটি কোম্পানি এক ধরণের ব্যাটারি এনেছে যা বর্তমান সময়ের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন লিথিয়াম ব্যাটারি থেকে ২০ গুণ দ্রুত চার্জ হয়। এর নাম ব্রাইডেন ডোয়াল কার্বন ব্যাটারি। যা গাড়িতে ব্যবহার করে একবার চার্জ দিয়ে চালানো যাবে অন্তত ৪৮০ কিলোমিটার।
লো ব্যাটারি
ধরুন আপনি মোবাইল এ কাজ করতেছেন হটাৎ মোবাইলে নোটিফিকেশান দেখাচ্ছে যে আপনার মোবাইল এর চার্জ শেষ পর্যায়ে। যখন আপনার মাথা ঠিক থাকে না। কারণ মোবাইল আবার চার্জ দিতে হবে। আর দৈনন্দিন এই সমস্যা বেড়েই চলছে।বর্তমান বিশ্বের বিজ্ঞানীরা অনেক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে এমন এক ধরণের ব্যাটারি আবিষ্কার করার জন্য যার চার্জ ঠিকে থাকবে অনেক দিন ধরে। দেখা গেছে চুলের চেয়ে এক হাজার গুণ সুক্ষ ধরণের সোনার তারের মাধ্যমে ভবিষ্যতে এমন ব্যাটারি বানানো সম্বভ। তবে এটার প্রধান সমস্যা নির্দিষ্ট সংখ্যক বার চার্জ দিলে এই তারগুলো ভেঙে যায়। তারের ভাঙন ঠেকাতে এইসব তারকে ইলেক্ট্রোলাইট জেল দিয়ে জোড়ে দিয়েছেন কালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তারা বলেছেন ৩ মাস ধরে ২ লাখ বার চার্জ করার পরও সামান্যতম কার্যক্ষমতা কমেনি এতোটুকু। অথচ বর্তমানের ল্যাপটপগুলোতে ৩০০ বা চার্জ দিলে এদের ব্যাটারির কার্যক্ষমতা লোপ পেতে থাকে।
এই ব্যাটারি বর্তমানে বাজারে না আসলেও আছে বিকল্প ব্যাটারি। বর্তমানে বাজারে আছে গ্রাফিন ব্যাটারি। এটি গাড়িতে ব্যবহার করে একবার চার্জ দিয়ে চালানো যাবে ৫০০ মাইল।
ইসরায়েলের একটি কোম্পানি ন্যানো প্রযুক্তির মাধ্যমে রাসায়নিক পদার্থ পেপটাইড ব্যবহার করে তৈরি করেছে ফ্ল্যাশ ব্যাটারি, যা মাত্র ৬০ সেকেন্ডে চার্জ হয়। এই ব্যাটারি গাড়িতে ব্যবহার করার চিন্তা ভাবনা করা হচ্ছে যা ৫ মিনিটে চার্জ দিয়ে যাওয়া যাবে ৩০০ মাইল।
জাপানি একটি কোম্পানি এক ধরণের ব্যাটারি এনেছে যা বর্তমান সময়ের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন লিথিয়াম ব্যাটারি থেকে ২০ গুণ দ্রুত চার্জ হয়। এর নাম ব্রাইডেন ডোয়াল কার্বন ব্যাটারি। যা গাড়িতে ব্যবহার করে একবার চার্জ দিয়ে চালানো যাবে অন্তত ৪৮০ কিলোমিটার।