সিনেমায় দেখানো কাল্পনিক এলিয়েন চিত্র |
আজ থেকে প্রায় ১৩.৭৫ বছর আগে আমাদের এই মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছিল বিগ ব্যাং এর মাধ্যমে।অনেক সময় আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে! এই মহাবিশ্বে আমাদের মত আর কেউ আছে কি! থাকলে তারা কোথায়?। আমরা এদের এলিয়েন বলি। খোদ বিজ্ঞান মহলে তাদের (এলিয়েন দের) অস্তিত্ব নিয়ে রয়েছে তুমুল আগ্রহ, সেখানে সাধারণ মানুষের উৎসাহ প্রবল হবে সেটাই স্বাভাবিক। এলিয়েন সম্পর্কে মানুষের আগ্রহের কমতি নেই। তাই বহিরাগত বুদ্ধিমান প্রাণীর সন্ধানে নানা প্রকল্প যেমন, ET,SETE,META,BETA ইত্যাদি দল অতি উন্নত মানের বিজ্ঞান গবেষণা ও অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।
বিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মি মনেকরতেন এলিয়েন বা ভিনগ্রহী প্রাণী বলতে কিছু নেই! কিন্তু মহাবিশ্বের ছায়াপথে প্রায় "৪০০ বিলিয়ন তারকারাজি রয়েছে যার বয়স ও গঠন আঙ্গকের দিক থেকে সূযের মত , তাইলে বহিজাগতিক প্রাণি না থাকার ব্যাপার টা কতটুকু সত্য!
সহজ আভিধানিক অর্থে এলিয়েন শব্দের অর্থ বহিরাগত বা ভিনদেশী, যা অনাত্মীয় বা স্বভাবের দিক থেকে ভিন্ন হলেও আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাব যথেষ্ট।
আমরা আজ এলিয়েন সম্পর্কে বিজ্ঞানী এনরিকো ফার্মির মতবাদ সম্পর্কে জানব।
কাল্পনিক এলিয়েন চিত্র |
ফার্মি প্যারাডক্স বা ফার্মি হেঁয়ালিঃ-
ফার্মি হেঁয়ালি বহির্জাগতিক সভ্যতা থাকার বিপরীতে আপাত দৃষ্টিতে এর কোনো নিদের্শনা না পাবার অথবা ভিন্ন কোনো সভ্যতার সাথে মানুষের যোগাযোগ না হওয়ার হেঁয়ালি।
মহাবিশ্বের বয়স এবংএতে অবস্থিত বিপুল পরিমাণ তারকারাজির সংখ্যা নির্দেশ করে যে,পৃথিবীর মত গ্রহ যদি সাধারণ হয়, তবে বহিজাগতিক প্রাণ ও তেমন স্ভাবিক একটি ব্যাপার
১৯৫০ সালে পদার্থবিদ এনরিকো ফার্মি একবার মন্তব্য করেন মিল্কিওয়ে গ্যালাস্কিতে প্রাণ যদি এতই সহজলভ্য হবে তবে কেন এখনো কোনো গ্রহান্তরের মহাকাশ যান অথবা স্পেস প্রোব দেখা যায়নি।এই বিষয় নিয়ে বি...(চলবে)
লিখেছে - নাজমুল হাসান, লেখক