একটি সংক্রামক মহামারী ভাইরাস দ্বারা পৃথিবীর বেশিরভাগ মনুষ্যজাতি মারা যায় এবং বাকিরা রক্তশোষা পিশাচে পরিণত হয়। একমাত্র জীবিত ব্যক্তি নেভিল, একজন ভাইরাসবিদ এটি নিরাময় করার জন্য সংগ্রাম করে
![]() |
অফিসিয়াল মুভি পোস্টার |
পরিচালক - ফ্রান্সিস লরেন্স
প্রযোজক - আকিভা গোল্ডসম্যান, জেমস ল্যাসিটার
গল্প - রিচার্ড ম্যাথেসন
চিত্রনাট্য - মার্ক প্রোটোসেভিচ, আকিভা গোল্ডসম্যান
ধরণ - সাইন্স ফিকশন, পোস্ট এপোক্যালিপ্টিক
অভিনয়ে - উইল স্মিথ, এলিস ব্রাগা, ড্যাস মাইহক
মিউজিক - জেম নিউটন হোয়ার্ড
সিনেমাটোগ্রাফি - এন্ড্রু লেসনি
সম্পাদনা - ওয়েন ওয়ারম্যান
প্রোডাকশন কোম্পানি - ভিলেজ রোডশো পিকচার্স, উইড রোড পিকচার্স, হেইডে ফিল্মস
পরিবেশনায় - ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স
মুক্তি - ১৪ ডিসেম্বর, ২০০৭
রানিং টাইম - ১০১ মিনিট
দেশ - যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা - ইংরেজি
বাজেট - $১৫০ মিলিয়ন
বক্স অফিস - $৫৮৫ মিলিয়ন
ভাল দিক-
রিচার্ড ম্যাথেসনের একই নামের উপন্যাসের তৃতীয় সংস্করণ এই মুভিটি। মেকিং এর দিক থেকে মুভিটি আগের দুই মুভির তুলনায় ভালই ছিল। উইল স্মিথের অভিনয় প্রশংসনীয়...
খারাপ দিক-
দ্বিতীয়ার্ধে চিত্রনাট্য গোলমেলে লেগেছে...
![]() |
সিনেমা দৃশ্য |
কাহিনী সারসংক্ষেপ-
রবার্ট নেভিল একজন বিজ্ঞানী। সে একটি ভয়ানক ভাইরাসের ব্যাপকতা বাধা দিতে ব্যার্থ হয় যেটি ছিল মনুষ্যসৃষ্ট এবং দুরারোগ্য। অনাক্রম্য নেভিল নিউ ইয়র্ক শহরের কিংবা হতে পারে এই পৃথিবীর সর্বশেষ জীবিত মানুষ। তিন বছর ধরে নেভিল আস্থাসহকারে দৈনিক রেডিও বার্তা পাঠাতে থাকে। সেখানে আর কোনো জীবিত মানুষ আছে কিনা তা জানার জন্য সে মরিয়া হয়ে উঠে।
![]() |
সিনেমা দৃশ্য |
কিন্তু সে একা নয়। তার সাথে ছিল ঐ ভাইরাসটি দ্বারা সংক্রমিত মিউট্যান্টগুলো যারা সূর্যের আলোতে ধ্বংস হয়ে যায়। সেগুলো অন্ধকারে লুকিয়ে থেকে নেভিলকে পর্যবেক্ষণ করতে থাকে এবং অপেক্ষা করতে থাকে কখন নেভিল কোনো মারাত্মক ভুল করবে। এখন মানবজাতির সম্ভবত সর্বশেষ আশা, নেভিল একটিমাত্র উদ্দেশ্যেই নিজেকে বাঁচিয়ে রেখেছে। সে চায় যেভাবে হোক নিজের অনাক্রম্য রক্ত ব্যবহার করে ভাইরাসটির বিপরীত প্রভাব ঘটানোর কোনো পথ খুঁজে বের করতে। কিন্তু নেভিল জানে সে সংখ্যালঘু হয়ে পড়েছে এবং তার হাতে সময় একেবারে কম। এরপর কি হবে? জানতে হলে আপনি দেখতে পারেন এই মুভিটি...
![]() |
সিনেমা দৃশ্য |
- আতিক আলম