পেঁয়াজ কুচি করে কাটছেন একজন রাঁধুনি |
দৈনিন্দ খাবারের তালিকার খাবারগুলোকে মজাদার করতে যে মশলাটি অতি প্রয়োজনীয় তা হলো পেঁয়াজ । চলুন পেঁয়াজ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেয়া যাক ।
১. পেঁয়াজ আসলে কোন সবজি নয়। এটি আসলে একটি মশলা জাতীয় উদ্ভিদ।
২. এর মূল উপাদান পানি, কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার।
৩. এর বৈজ্ঞানিক নাম এলিয়াম সেপা (Allium Cepa)।
৪. এই বর্গের অন্যান্য উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে রসুন, শ্যালট, লিক এবং চাইব।
৫. বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ভারত এবং চীনে।
২. এর মূল উপাদান পানি, কার্বোহাইড্রেট ও ফাইবার।
৩. এর বৈজ্ঞানিক নাম এলিয়াম সেপা (Allium Cepa)।
৪. এই বর্গের অন্যান্য উদ্ভিদের মধ্যে রয়েছে রসুন, শ্যালট, লিক এবং চাইব।
৫. বিশ্বে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদিত হয় ভারত এবং চীনে।
৬. পেয়াজ যেহেতু সালফার উপাদান থাকে তাই এটি রান্নায় এক ধরণের ঝাঁজালো স্বাদ যোগ করে।
৭. আকারে বড় না হলেও বাংলাদেশের পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি ঝাঁজালো বেশি হয়। কারণ এতে এলিসিনের মাত্রাটা বেশি থাকে। যা রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
৮. পেয়াজে মধ্যে কোন ফ্যাট নাই। তবে পেঁয়াজে পানির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি যা প্রায় ৮৫%।
৯. পেয়াজে ডায়েটারি ফাইবার থাকে অনেক বেশি যা প্রায় ১২%।
১০. পেঁয়াজের ভলাটাইল কম্পাউন্ড যা এলিসিন নামে পরিচিত, এটি পেঁয়াজের ঝাঁঝের জন্য দায়ী। আর কাটার সময় এটি চোখে লাগে বলেই চোখ জ্বালাপোড়া করে এবং পানি পড়ে।
৭. আকারে বড় না হলেও বাংলাদেশের পেঁয়াজের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এটি ঝাঁজালো বেশি হয়। কারণ এতে এলিসিনের মাত্রাটা বেশি থাকে। যা রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।
৮. পেয়াজে মধ্যে কোন ফ্যাট নাই। তবে পেঁয়াজে পানির পরিমাণ সবচেয়ে বেশি যা প্রায় ৮৫%।
৯. পেয়াজে ডায়েটারি ফাইবার থাকে অনেক বেশি যা প্রায় ১২%।
১০. পেঁয়াজের ভলাটাইল কম্পাউন্ড যা এলিসিন নামে পরিচিত, এটি পেঁয়াজের ঝাঁঝের জন্য দায়ী। আর কাটার সময় এটি চোখে লাগে বলেই চোখ জ্বালাপোড়া করে এবং পানি পড়ে।
১১. প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা পেঁয়াজে মাত্র ৪০ ক্যালরি শক্তি রয়েছে। যদি ওজনে হিসাব করতে যাও তাহলে ১০০ গ্রামের মধ্যে ৮৯% পানি, ৯.৩% কার্বোহাইড্রেট, ১.৭% ফাইবার আর খুব অল্প পরিমাণে সুগার, প্রোটিন এবং ফ্যাট আছে। ভিটামিন সি, ফলিক এসিড (ভিটামিন বি-৯), ভিটামিন বি-৬ আর পটাশিয়ামও আছে। অন্যান্য ভেষজ উপাদানের মধ্যে আছে অ্যানথোসায়ানিনস, কোয়েরসেটিন, থায়ো সালফিনেট এবং সালফারের আরও কিছু যৌগ। ব্লাড সুগার কমানোতে, অস্টিওপরোসিসের (হাড়ের রোগ) ঝুঁকি কমাতে, ক্যান্সারের (পাকস্থলী, স্তন, কোলন ও প্রোস্টেট) ঝুঁকি কমাতে কাঁচা পেঁয়াজ যথেষ্ট কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।
আরও পড়ুন - পুদিনা সমাচার: পুদিনা পাতার যত গুনাগুন!