একজন পেশাদারী চোর যেকিনা স্বপ্ন ভাগাভাগি প্রযুক্তির মাধ্যমে কর্পোরেট গোপন তথ্যগুলো চুরি করতে পারে তাকে একটি বিপরীত কাজ দেয়া হয় যেমন একটি সংস্থার সিইও এর মনে একটি ভাবনা নিবন্ধন করতে হবে
খুঁটিনাটি
পরিচালক - ক্রিস্টোফার নোলান
প্রযোজক - এমা থমাস, ক্রিস্টোফার নোলান
গল্প ও চিত্রনাট্য - ক্রিস্টোফার নোলান
ধরণ - সাইন্স ফিকশন
অভিনয়ে - লিওনার্দো ডিক্যাপরিও, কেন ওয়াতানাবে, জোসেফ গর্ডন লেভিট, ম্যারিয়ন কটিলার্ড, টম হার্ডি
মিউজিক - হ্যান্স জিমার
সিনেমাটোগ্রাফি - ওয়ালি ফিস্টার
সম্পাদনা - লি স্মিথ
প্রোডাকশন কোম্পানি - লিজেন্ডারি পিকচার্স, সিঙ্কোপি
পরিবেশনায় - ওয়ার্নার ব্রাদার্স পিকচার্স
মুক্তি - ১৬ জুলাই, ২০১০
রানিং টাইম - ১৪৮ মিনিট
দেশ - যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য
ভাষা - ইংরেজি
বাজেট - $১৬০ মিলিয়ন
বক্স অফিস - $৮৩০ মিলিয়ন
ভাল দিক
অসাধারণ অভূতপূর্ব কাহিনী, থ্রিলিং চিত্রনাট্য, পরিচালনা, সেরা থিম এবং ভিজুয়াল ইফেক্টস
খারাপ দিক
পাগল না কি!!!
কাহিনী সারসংক্ষেপ
ডম কব একজন খুব দক্ষ পেশাদারী চোর। সে স্বপ্ন ভাগাভাগি প্রযুক্তির মাধ্যমে অন্যের স্বপ্নের মধ্যে ঠিক একইসময়ে ঢুকে মূল্যবান চিন্তাভাবনা এবং গোপন রহস্য চুরি করতে পারে।
স্বপ্নের একদম চরম পর্যায়ে গিয়ে সে এভাবে কাজ করতে পারে। কব এবং তার দলের এই দক্ষতা কর্পোরেট গোয়েন্দাদের নজরে পড়ে যায় এবং ঘটনাক্রমে সে তাদের কাছে জিম্মি হয়ে যায়। ঐ গোয়েন্দাদের মূল হোতা তার এই অসাধারণ দক্ষতা দেখে তাকে একটি প্রায় অসম্ভব শর্ত দেয়। তার এই অসম্ভব মিশনটি হলো কারো স্বপ্ন থেকে ভাবনা চুরি করার বদলে একটি হাজার কোটি টাকার সংস্থার একজন বৈধ উত্তরাধিকারীর স্বপ্নে একটি পরিকল্পিত ভাবনা ঢুকিয়ে দেয়া।
এখন কব তার পেশাদারী দলকে নিয়ে এই মিশনটি শেষ করতেই হবে কারণ এর সাথে তার ব্যক্তিগত জীবনের কিছু ট্রাজেডিও জড়িয়ে আছে। স্বপ্নের ভিতরে আবার স্বপ্ন। তার উপর আবার স্বপ্নের স্তর। আবার এই স্বপ্নের ভিতরের সময়কালের সাথে বাস্তব জীবনের সময়কালের অনেক তফাৎ। কব কি তার দলকে নিয়ে পারবে এই প্রায় অসম্ভব মিশনটি শেষ করতে? জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে মাস্টারপিস এই মুভিটি...
ক্রিটিসাইজ বাই- আতিক আলম
ক্রিটিসাইজ বাই- আতিক আলম