Featured

StudyTechnology

ডেটা কমিউনিকেশন ও ট্রান্সমিশন স্পীড, চ্যানেল এবং ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড

, মে ২১, ২০২০ WAT
Last Updated 2022-08-07T04:37:50Z

ডেটা কমিউনিকেশন (Data Communication)


ডেটাকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক কম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারে কিংবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানামত্মর করার প্রক্রিয়াকেই ডেটা কমিউনিকেশন বলে।

ডেটা কমিউনিকেশন এর উপাদান ৫ টি, যথা-

১. উৎস (Source)
২. প্রেরক (Transmitter)
৩. মাধ্যম (Medium/Transmission System)
৪. গ্রাহক (Receiver)
৫. গমত্মব্য (Destination)

১. উৎস (Source): 

ডেটা কমিউনিকেনশ উৎসের কাজ হচ্ছে ডেটা তৈরি করা। উদাহরণ- কম্পিউটার, টেলিফোন ইত্যাদি।

২. প্রেরক (Transmitter):

প্রেরকের কাজ হচ্ছে ডেটাকে এক প্রামত্ম থেকে অন্য প্রামেত্ম কিংবা এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে অথবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে ট্রা্ন্সমিশন সিস্টেমের মধ্য দিয়ে প্রে্রণ করা এবং ডেটার নিরাপত্তা বিধানে একে এনকোড করা। উদাহরণ- মডেম কম্পিউটার থেকে ইনপুট হিসাবে ডিজিটাল ডেটা গ্রহণ করে এবং ট্রা্ন্সমিশন সিস্টেমের মধ্য দিয়ে চলাচলের উপযোগী করার জন্য ঐ ডিজিটাল ডেটাকে এনালগ সিগন্যাল এ রূপামত্মর করে।

৩. মাধ্যম (Medium/Transmission System): 

যার মধ্যে দিয়ে ডেটা ট্রান্সমিট হয় সেটিই মাধ্যম।উদাহরণ-তার কিংবা বাতাস।

৪. গ্রাহক (Receiver):

গ্রাহকের কাজ হচ্ছে ট্রা্ন্সমিশন সিস্টেম থেকে সিগন্যাল গ্রহণ করা এবং এই সিগন্যাল কে Destination ডিভাইসের বোধগম্য করে উপস্থাপন করা। গ্রাহক প্রামেত্ম মডেম ঐ এনালগ সিগন্যাল কে ডিজিটাল ডেটাতে রূপামত্মর করে। উদাহরণ- মডেম।

৫. গমত্মব্য (Destination): 

গমত্মব্য ডিভাইস Receiver থেকে প্রাপ্ত অরিজিনাল ডেটা গ্রহণ করে। উদাহরণ- কম্পিউটার।


ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড (Data Transmission Speed)


ডেটাকে এক স্থান হতে অন্য স্থানে কিংবা এক কম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারে কিংবা এক ডিভাইস থেকে অন্য ডিভাইসে স্থানামত্মরের   হারকে ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড বলে। এই ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীডকে অনেক সময় ব্যন্ডউইথও (Bandwidth) বলা হয়। ব্যন্ডউইথকে Bit per second (bps) এ হিসাব করা হয়।

ডেটা ট্রান্সমিশন স্পীড কে তিন ভাগে ভাগ করা যায় , যথা -


  • ন্যারো ব্যান্ড
  • ভয়েস ব্যান্ড
  • ব্রড ব্যান্ড

ন্যারো ব্যান্ডঃ (Nero Band)


ন্যারো ব্যান্ড এ সাধারনতঃ ৪৫ থেকে ৩০০ bps স্পীড হয়ে থাকে। এই ব্যান্ড ধীর গতি সম্পন্ন ডেটা স্থানামত্মরের জন্য ব্যবহৃত হয়। টেলিগ্রাফিতে এই ধরনের ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়। ন্যারো ব্যান্ডের ক্ষেত্রে তারের ব্যবহার বেশি হওয়ায় ট্রান্সশিশন স্পীড কম হয়। টেলিগ্রাফিতে এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়।

ভয়েস ব্যান্ডঃ(Voice Band)


ভয়েস ব্যান্ড এ সাধারনতঃ ৯৬০০ bps স্পীড হয়ে থাকে। এটি সাধারনত টেলিফোনে বেশি ব্যবহার করা হয়। তবে কম্পিউটারে ডেটা কমিউনিকেশনে কম্পিউটার থেকে প্রিন্টারে ডেটা স্থানামত্মরের ক্ষেত্রে এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়। টেলিফোন লাইনে এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়।

ব্রড ব্যান্ডঃ(Broad Band)


ব্রড ব্যান্ড উচ্চ গতি সম্পন্ন ডেটা স্থানামত্মর ব্যান্ড উইথ যার গতি ১ মেগাবিট পার সেকেন্ডে (Mbps) পর্যমত্ম হতে পারে। সাধারনতঃ কো-এক্রি্য়াল ক্যাবল এ্বং অপটিকাল ফাইবারে ডেটা স্থানামত্মরে এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া সাটেলাইট কিংবা মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশনে এই ব্যান্ড ব্যবহার করা হয়।


ডেটা ট্রান্সমিশনের চ্যানেল (Data Transmission Channel)


প্রেরণ প্রামত এবং দূরবর্তী গ্রহণ প্রামেতর মধ্যে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য প্রয়োজন উভয় প্রামেতর মধ্যে সংযোগ। এই সংযোগকে সাধারণতঃ চ্যানেল বলা হয়। নিম্নে কয়েক প্রকার চ্যানেলের নাম উল্লেখ করা হলো-

  • ক) ক্যাবল বা তার (Cable)
  • খ) সাধারণ টেলিফোন লাইন (Telephone Line)
  • গ) বেতার তরঙ্গ (Radio Wave)
  • ঘ) মাইক্রোওয়েভ (Micro Wave)
  • ঙ) ভূ-উপগ্রহ ব্যবস্থা
  • চ) ইনফ্রাডেটর ইত্যাদি।

ক্যাবল বা তারঃ (Cable)


সাধারণত স্বল্প দূরত্বে অপেক্ষাকৃত অল্পপরিমান ডেটা স্থানামতরের লক্ষ্যে ক্যাবল ব্যবহৃত হয়। তবে বৃহত্তর পরিসরে হাইস্পিড ডেটা কমিউনিকেশনে উন্নত ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা হয়।

ক্যাবল বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে-


  • কো-এক্সিয়াল ক্যাবল (Coaxial cable)
  • টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল (Twisted Pair Cable)
  • ফাইবার অপটিক ক্যাবল (Fiber Optical Cable)

কো-এক্সিয়াল ক্যাবলঃ

(Coaxial cable)
দুইটি পরিবাহী ও অপরিবাহী পদার্থের সাহায্যে এ ধরনের তার তৈরি করা হয়। ভেতরের পরিবাহীকে বাইরের পরিবাহী থেকে পৃথক রাখার জন্য এদের মাঝখানে অপরিবাহী পদার্থ থাকে। বাইরের পরিবাহীকে আবার প্লাস্টিকের জ্যাকেট দিয়ে ঢেকে রাখার ব্যবস্থা থাকে। ভেতরের পরিবাহীটি সোজা রাখা হয় এবং বাইরের পরিবাহীটি চারদিক থেকে পেঁচানো থাকে।

টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবলঃ (Twisted Pair Cable)

দুইটি অপরিবাহী তারকে পরস্পর পেচিয়ে টুইস্টেড পেয়ার ক্যাবল তৈরি করা হয়। পেচানো তার দুইটিকে পৃথক রাখার জন্য এদের মাঝে অপরিবাহী পদার্থ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করে ১০০ মিটারের বেশি দূরত্বে ডেটা প্রেরণ করা যায় না কারণ এ ধরনের ক্যাবলে ট্রান্সমিশন লস অত্যমত বেশি।

ফাইবার অপটিক ক্যাবলঃ (Fiber Optic Cable)


যে ক্যাবলের ভিতর দিয়ে আলোক সংকেত প্রেরণ করা যায় তাকে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল বলে। এই ক্যাবলের ভিতর দিয়ে পূর্ণ আভ্যমতরীন প্রতিফলন পদ্ধতিতে আলোর সিগন্যাল অনেক দূরে পাঠানো সম্ভব। খুব সুক্ষ্ম কাঁচের কনা দিয়ে তৈরী, ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল প্রায় মানুষের  দুটো চুলের সমান মোটা। উন্নতমানের রাবারের আবরণের ভেতর, কাঁচের প্রলেপের মাধ্যমে অপটিকাল ফাইবার গঠিত। কেবলটির ভেতরের কাঁচের প্রলেপটিকে হাল্কাভাবে বাঁকা করার সুবিধা রয়েছে, যার ফলে এটা সহজে ভেঙ্গে যায় না। কাঁচের ভেতরের ফাঁপা অংশটির মধ্য দিয়ে তথ্যসমূহ দ্রম্নতগতিতে আদান প্রদান করা হয়ে থাকে।
বৈদ্যুতিক সংকেতকে আলোক সংকেতে রম্নপামতরিত করার জন্য এই ক্যাবলের এক প্রামেত বিশেষ এক প্রকার ডিভাইস থাকে। অন্য প্রামেত আলোক সংকেতকে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপামতরিত করার জন্য অন্য আর এক প্রকার ডিভাইস থাকে।

বৈশিষ্ট্য-

  • উচচ গতিতে তথ্য সমূহ আদান প্রদান করা যায়। সাধারণত ১৮৬০০০ মাইল /সেকেন্ড।
  • আকারে ছোট এবং ওজনে অত্যমত কম।
  • তড়িৎ চুম্বকীয় প্রভাব মুক্ত।
  • শক্তির অপচয় কম হয়।
  • ট্রান্সমিশন লস অত্যমত কম।

সাধারণ টেলিফোন লাইনঃ (General Telephone Line)


টেলিফোন লাইনের মধ্য দিয়ে ডেটা ও কন্ঠস্বর উভয় প্রকারেই যোগাযোগ করা যায়। এজন্য যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই প্রকার মাধ্যম পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই বহুলভাবে ব্যবহৃত হচেছ।টেলিফোনে ডিজিটাল সংকেত পাঠানোর গতিবেগ সাধারণত সেকেন্ডে ১২০০ বিট থেকে ৫৬০০ বিট।

বেতার তরঙ্গঃ (Radio wave)


সহজে তৈরি করা সম্ভব রেডিও ওয়েভ, বহুদূর পর্যমত পৌঁছে দেওয়া যায় এবং রেডিও ওয়েভ বিল্ডিং, কাঁচ বহুকিছুকে ভেদ করে চলে যেতে পারে একারনে রেডিও ওয়েভের ব্যবহার যোগাযোগের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচেছ। এ ব্যবস্থায় সংকেত প্রেরণের গতিবেগ ২৪ কিলোবিট।

মাইক্রোওয়েভ ও ভূ-উপগ্রহ ব্যবস্থাঃ (MicroWave)


কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যবস্থার মাধ্যমে সেকেন্ডে প্রায় এক গিগা বা তার চেয়ে বেশী কম্পান বিশিষ্ট এক ধরনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে প্রেরণ করা সম্ভব। এ ধরনের ওয়েভকে মাইক্রোওয়েভ বলে। এই সংযোগ ব্যবহার করে ডেটা, কথা, ছবি ইত্যাদি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে স্থানামতর সম্ভব।

ইনফ্রারেডঃ(Infrared)


ইনফ্রারেড এক ধরনের ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভ, যার ফ্রিকোয়েন্সী সীমা টেরাহার্টজ পর্যমত হতে পারে। এই প্রযুক্তিতে সিগন্যাল ট্রান্সমিট করার কাজটি সম্পন্ন হয় এলইডি (LED) এর মাধ্যমে। রিসিভিং এন্ডে ফটোডায়োড সিগন্যাল রিসিভ এর কাজ করে।


ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড(Data Transmission method)


ডেটা ট্রান্সমিশন পদ্ধতিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যথা -


  • এসিনকো্রানাস ট্রান্সমিশন
  • সিনকো্রানাস ট্রান্সমিশন
  • আইসোক্রো্নাস ট্রান্সমিশন

এসিনকো্রানাস ট্রান্সমিশনঃ(Asynchronous transmission)

যে ডেটা ট্রান্সমিশন সিস্টেমে প্রেরক হতে ডেটা গ্রাহকে ক্যারেক্টর বাই ক্যারেক্টর ট্রান্সমিশন হয় তাকে এসিনকো্রানাস ট্রান্সমিশন বলে। এই ডেটা ট্রান্সমিশনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো-

  • প্রেরক যে কোন সময় ডেটা প্রেরণ করতে পারবে এবং গ্রাহকও তা গ্রহণ করতে পারবে।
  • একটি ক্যারেক্টর ট্রান্সমিট হওয়ার পর আর একটি ক্যারেক্টর ট্রান্সমিট হওয়ার মাঝখানের বিরতি সময় সব সময় সমান না হয়ে ভিন্ন ভিন্নও হতে পারে।
  • প্রতিটি ক্যারেক্টরের শুরম্নতে একটি স্টার্ট বিট এবং শেষে একটি স্টপ বিট ট্রান্সমিট করা হয়।
  • স্টার্ট বিট৮ বিট ক্যারেক্টরস্টপ বিটএসিকো্রানাস ট্রান্সমিশনের।
 সুবিধাঃ

  • যে কোন সময় প্রেরক ডেটা স্থানামত্মর করতে পারে এবং গ্রাহক তা গ্রহণ করতে পারে।
  • ডেটা ট্রান্সমিশনের জন্য প্রেরককে কোন প্রাইমারী স্টোরেজ ডিভাইসের প্রয়োজন হয় না ।
  • অল্প ডেটার স্থানাত্মর প্রয়োজন হলে এই পদ্ধতি বেশ উপযোগী।
  • এই পদ্ধতি সহজ এবং খরচ কম।

এসিকো্রানাস ট্রান্সমিশনের ব্যবহারঃ


  • কোন কম্পিউটার থেকে প্রিন্টারে।
  • কম্পিউটার থেকে পাঞ্চকার্ড রিডারে বা পাঞ্চকার্ড রিডার থেকে কম্পিউটারে।
  • কীবোর্ড থেকে কম্পিউটারে ডেটা স্থানামত্মরের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।

 সিনকো্রানাস ট্রান্সমিশনঃ (Synchronous transmission) সিনকো্রানাস ট্রান্সমিশন পদ্ধতিতে প্রেরক স্টেশনে প্রথমে ডেটাকে কোন প্রাইমারী স্টেরেজ ডিভাইসে সংরক্ষন করে নেওয়া হয়। অতঃপর ডেটার ক্যারেক্টর সমূহকে বস্নক বা প্যাকেট আকারে ভাগ করে প্রতিবারে একটি করে বস্নক ট্রান্সমিট করা হয়।
এই ডেটা ট্রান্সমিশনের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো-

  • ডেটা বস্নক বা প্যাকেট আকারে ট্রান্সমিট করা হয়।
  • পরপর দুটি বস্নকের মাঝখানের সময় সব সময় সমান হয়।
  • প্রতিটি বস্নক ডেটার শুরম্নতে একটি হেডার ইনফরমেশন এবং শেষে একটি টেইলার ইনফরমেশন পাঠাতে হয়।
সিনকো্রানাস ট্রান্সমিশনের সুবিধাঃ

  • সিনকো্রানাস ট্রান্সমিশন পদ্ধতির দক্ষতা এসিকো্রানাসের তুলনায় বেশি।
  • এই পদ্ধতিতে ডেটা ট্রান্সমিশন গতি বেশি।
  • প্রতিটি ক্যারেক্টরের শুরম্নতে একটি স্টার্ট বিট এবং শেষে একটি স্টপ বিট ট্রান্সমিট করার প্রয়োজন হয় না
  • ডেটা ট্রান্সমিশনে সময় তুলনামূলক কম লাগে।
সিনকো্রানাস ট্রান্সমিশনের ব্যবহারঃ

  • এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সমিশনের ক্ষেত্রে।
  • দূরবর্তী স্থানে ডেটা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে।
  • এক সাথে অনেক ডেটা স্থানামত্মরের ক্ষেত্রে।

আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশনঃ (Isosynchronous transmission)
আইসোক্রনাস ট্রান্সমিশন সিক্রোনাস ট্রান্সমিশনের উন্নত ভার্সন বলা যেতে পারে। এতে প্রাপক ও প্রেরক স্টেশনের মধ্যে ডেটা ট্রান্সমিশন ডিলে সর্বনিম্ন রাখা হয়। অর্থাৎ পরপর দুটি বস্নকের ডেটা ট্রান্সফারের সময় প্রায় ০(শুন্য) একক সময় করবার চেষ্টা করা হয়। সাধারনত রিয়েল টাইম অ্যাপিস্নকেশনের ডেটা ট্রান্সফারে এ পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।


Related search: Data communication, data transmission, data transmission speed, data transmission channel, data transmission methods, data, communication, transmission, speed, channel, method, methods, data communication pdf, data transmission pdf, data transmission speed pdf, data transmission channel pdf, data transmission method pdf, data transmission methods pdf, data communication pdf download, ICT, hsc, hsc ict pdf, hsc ict pdf download, ict data communication, ডেটা কমিউনিকেশন পিডিএফ, ডেটা ট্রান্সমিশন পিডিএফ, এইচএসসি, এসএসসি, আইসিটি,