এক অবহেলিত কিশোর একটি বন্ধুসুলভ এলিয়েনকে তার নিজ গ্রহে পাঠানোর দুঃসাহস দেখায় যেটি কিনা ঘটনাক্রমে পৃথিবীতে আটকা পড়ে গিয়েছিল
খুঁটিনাটি
পরিচালক - স্টিভেন স্পিলবার্গ
প্রযোজক - ক্যাথলিন কেনেডি, স্টিভেন স্পিলবার্গ
গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ - স্টিভেন স্পিলবার্গ, মেলিসা ম্যাথিসন
ধরণ - সাইন্স ফিকশন
অভিনয়ে - ডি ওয়ালেস, পিটার কয়ট, হেনরি থমাস
মিউজিক - জন উইলিয়ামস
সিনেমাটোগ্রাফি - এলেন ড্যাভিউ
সম্পাদনা - ক্যারল লিটেল্টন
প্রোডাকশন কোম্পানি - এম্বলিন প্রোডাকশন
পরিবেশনায় - ইউনিভার্সাল পিকচার্স
মুক্তি - ১১ জুন, ১৯৮২
রানিং টাইম - ১১৪ মিনিট
দেশ - যুক্তরাষ্ট্র
ভাষা - ইংরেজি
বাজেট - $১০.৫ মিলিয়ন
বক্স অফিস - $৭৯৩ মিলিয়ন
ভাল দিক
অভূতপূর্ব কন্সেপ্ট, স্পিলবার্গের মনোমুগ্ধকর পরিচালনা, সেরা প্রোডাকশন ডিজাইন, সাউন্ড ডিজাইন এবং ভিজুয়াল ইফেক্টস
খারাপ দিক
৮০’র দশকের সিনেমা হওয়াতে অনেকের কাছে এর ভিজুয়াল ইফেক্টস সেকেলে লাগতে পারে তবে এটি সত্যি যে মুক্তির সময়কালীন এগুলো যুগান্তকারী ছিল
কাহিনী সারসংক্ষেপ
ক্যালিফোর্নিয়ার কোনো এক জঙ্গলে একটি মিশনে একদল শান্ত প্রকৃতির এলিয়েন অবতরণ করে। দূর্ভাগ্যবশত তাদের মধ্যে একটি এলিয়েন অসহায়ভাবে আটকা পড়ে যায়। এলিয়ট নামক এক কিশোর প্রাণীটিকে খুঁজে পায় এবং ঘটনাক্রমে তারা দুজন ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে যায়। এলিয়ট প্রাণীটিকে ই.টি. নাম দেয় এবং তার ভাইবোনের সাথেও পরিচয় করিয়ে দেয়। তারা সবাই একসাথে স্বীদ্ধান্ত নেয় যে তারা ই.টি. কে তাদের মধ্যে গোপনে লুকিয়ে রাখবে। কিন্তু কিছু দিনের মধ্যেই ই.টি. অসুস্থ হয়ে পড়ে। এর কারণে বিষয়টি সরকার কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপে চলে যায় এবং এতে এলিয়ট ও ই.টি. উভয়ের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়ে। এমতাবস্থায় এলিয়ট জেদ ধরে যে সে যেভাবেই হোক ই.টি. কে তার নিজ গ্রহে ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা করবে। এলিয়ট কি পারবে তার এই পরিকল্পনায় সফল হতে? সামনে তাদের জন্য কি অভিযান অপেক্ষা করছে?... জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই দেখতে হবে মাস্টারপিস এই মুভিটি...
লিখেছেন - ক্রিটিক আতিক অব বিজ্ঞানবিডি